পর্ব (২১৩) “অর্পণ’ উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
দেখা হইবে ঠিক দশ ঘটিকায়, আসি নমঃস্কার” অর্পণ স্থান ত্যাগ করিয়া বাহির হইলো, হস্তে কিছু পান্ডলিপি সোজা চলিয়া গেল বিনয় পাঁঝার অফিসে, সেখানে দূর্গা পূজা উপলক্ষে পাঁঝা মহাশয়ের একটি নুতন সংগীতের এ্যালবাম বাহির হইবে, তাহার জন্য পান্ডলিপি প্রদান করিয়া অর্থের লেনাদেনা শেষে অটো লইয়া আদালতে ছুটিলো, সেখানে পৌঁছাইয়া বন্ধু ব্যারেস্টারের সহিত আলোচনা শেষ করিয়া দুরাভাষ যন্ত্রে বার্তা পাঠাইলো, নিশিথবাবুর নিকট সে জানাইলো যে ছয় নং কক্ষে রেখার মামলা উঠিবে আপনি যথাস্থানে হাজির থাকিবেন,অর্পণ দুরাভাষ যন্ত্রের সংযোগ বিছিন্ন করিয়া ছয় নং কক্ষে হাজির হইলো,সকলে পূর্ব মুহর্তে আসিয়া আসন গ্রহন করিয়াছে,কিছুক্ষন পর বিচারক মহাশয় নিজ আসনে অধিষ্টিত হইলেন, সরকারী ও বেসরকারী এ্যাডভোকেট ছওয়াল জবাব শেষে রেখার জামিন মন্জুর হইয়া গেল, নিশিথবাবু আনন্দে কাঁদিয়া ফেলিলেন, দুঃখে মনুষ্যকূল কাঁদে কিন্তু কিছু সুখে চক্ষুর বারি বাঁধিয়া রাখা সম্ভব নহে, যেমন টি ঘটিয়াছিল নিশিথবাবুর জিবৎদশায়