পর্ব (২১৪) “অর্পণ’ উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
এমন সময় সমুখে হাজির হইলো অর্পণ, বলিলো “এখন তো আপনার কাঁদিবার কথা নয়,আজ আনন্দ করিবার কথা” “আমার শত চেষ্টা যেখানে বৃথা হইয়া গেল সেখানে তুমি এমন অসাদ্ধ সাধন করিলে কেমন করিয়া?” “সেটা আপনার আর্শিবাদ কাকাবাবু,আমি সমস্ত ফরমালেটি মেইনটেন করিয়া রাখিয়াছি আপনি রেখাকে লইয়া স্বগৃহে ফিরিয়া যাইতে পারেন, আমি কিছুক্ষন পরে আসিবো,এই বাক্য শেষ করিয়া একখানা পত্র নিশিথবাবুর হস্তে প্রদান করিয়া অর্পণ বিদায় লইলো, অনেকদিন পরে পিতাকে নিকটে পাইয়া বক্ষে জড়াইয়া ধরিয়া কাঁদিয়া ফেলিলো রেখা “চল মা গৃহে ফিরিয়া যাই, হ্যা চলুন, পিতা এবং কন্যা দু’জনে মিলিয়া যন্ত্রযানে উঠিয়া চলিলো নিজ গৃহের উদ্দ্যেশে, মধ্যে মার্গে তাহার চিত্ত চঞ্চল হইয়া উঠিল কে এই অর্পণ কি তার ক্ষমতা,যেখানে দেশের সুনাম ধন্য ব্যারেস্টারগন রেখাকে জামিন করাইতে পারিলো না, দিনের পর দিন অথচ সেখানে সে একদিনেই জামিন করাইয়া ফেলিলো,কেমন