পর্ব (২১৫) “অর্পণ’ উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
করিয়া, কি আশ্চর্য্য প্রদীপ তাহার হস্তে রহিয়াছে? ভাবিতে অবাক লাগে, তবে অর্পণ একটা পত্র দিয়াছিল সেটায় কি লেখা রহিয়াছে তাহা একবার দেখিতে হইবে,নিশিথবাবু পত্র খানা খুলিয়া চক্ষু মেলিলেন,সেই পত্রের সারমর্ম এমন অর্পণ চক্রবর্তীর জিম্মায় কুড়িলক্ষ অর্থের বিনিময় রেখা চক্রবর্তীকে জামিন প্রদান করা হইলো,প্রকাশ থাকে যে পরবর্তি মামলার ধার্যের দিন যদি আসামী রেখা চক্রবর্তী স্ব-শরীরে হাজির হইতে ব্যর্থ হন তাহা হইলে জামিন দাতা হিসাবে অর্পণ চক্রবর্তীকে আসামী হিসাবে গন্য করা হইবে, অন্যথায় অর্পণ চক্রবর্তীকে পঞ্চাশ লক্ষ অর্থ দন্ডে দন্ডিত হইবে, “পিতা কিসের পত্র?” “তোমার জামিন নামা ” “কি লেখা আছে?” “নাও এটা গৃহে গিয়া দেখিয়া লইবে,এমন সময় যন্ত্রযানটি নিজ গৃহের সমুখে আসিয়া দাড়াইলো,রেখা পত্রখানা তার পার্সে ভরিয়া রাখিলো,যন্ত্রযান হইতে বাহির হইয়া দু’জনে গৃহে প্রবেশ করিলো,ভোলানাথ দৌড়াইয়া আসিয়া বলিলো “কেমন আছো দিদি