পর্ব (২২৩) “অর্পণ” উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
সেটা আবার কে, তাহলে কি কোন কোটিপতির কন্যার নাম?নাকি তাহাকে সে সুখপাখি বলিয়া সম্বধন করিয়া থাকে,তাহা হইলে হয়তো কাহারো প্রেমে পড়িয়াছে,কি হইতে পারে?আমি তাহাকে সর্বশ্য উজাড় করিয়া দিয়াছি কিন্তু সে আমার পানি পান করে নাই,এমন পুরুষ ধরা ধামে কি আছে?অন্য দিকে আমার পানি পান করিবার জন্য কোলকাতার হাজার খানিক কোটিপতির পুত্র আমার পশ্চাতে ঘুরঘুর করিয়া থাকে, কিন্তু আমি যাহা চাই তাহা আমার হইতে অনেক দূরে, আর আমি যাহা চাইনা তাহা আমার পদতলে,দেখা যাক সুখপাখি নামক কে সেই রমনী, তবে যেই হোক না কেন আমি হলফ করিয়া বলিতে পারি সে চিরসুখী হইবে, তাহার ভাগ্য বিধাতা সুপ্রসন্য হইয়াছে তাহাতে কোন প্রকার দিধার অবকাশ নাই,একেই বলে ভাগ্যলিপি,এবার কাহিনীর মূল বিষয়ে মনোনিবেশ করা যাক,নিশিথ বাবু দুরাভাষ যন্ত্রটি হস্তে লইয়া ফ্লাট বিজনেজ ম্যান রমাকান্ত সূত্রধরের নিকট বাক্য বিনিময় করিবার চেষ্টা