পর্ব (২৩৫) “অর্পণ” উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
মিলিয়া কফি সেবন করিয়া ওয়েটারের নিকট পাওনা মিটাইয়া চলিলো গন্তব্যবের উদ্দ্যেশে, যন্ত্রযান গৃহের নিকট আসিয়া থামিলে চালকে জিনিসপত্র গুলি ভিতরে লইবার জন্য নির্দেশনা দেয়া হইলো, গৃহে প্রবেশ করিবা মাত্র নিশিথ বাবুর অক্ষি চড়কগাছ হইয়া গেল, তিনি বলিলেন “এতোগুলি শাড়ির প্রয়োজনটা কি জানিতে পারি? তাহাছাড়া তুমিতো শাড়ি পরিধান করিতে অসর্মথ, জীব্দশায় শাড়ি পরিধান করা কোন নারীকে অক্ষিতে দর্ষণ করিয়াছো কিনা তাহা আমি অবগত নই” “পিতা তুমি সব সময় সব কিছুর মাঝে এতো পরিমান প্রশ্ন খোঁজ কেন?” “ঠিক আছে মা আমি আর কিন্তু খোঁজার চেষ্টা করিবো না,তুই আহার গ্রহন করিয়া বিশ্রাম করো আগামীকল্য প্রাতে রেলযন্ত্র যান ধরিতে হইবে, তুমি কি যন্ত্রযান লইয়া যাইবে?” না বাবা আমি যদি যন্ত্রযান লইয়া গমন করি তাহা হইলে গ্রামের মনুষ্যগন আমাকে ধনী আর অংহকারী বলিয়া গন্য করিবে, তাহাতে আমার সম্মান ক্ষুন্ন হইবে,
চলবে।