(২৪২) “অর্পণ” উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
লাগে নাই, সে কিনা এই প্রখর রৌদ্রের মাঝে পদব্রজে চলিতে হইতেছে, তাহার পর কাঁধে ও হস্তে প্রয়োজনিও মালপত্র,হিট পোশাক পরিয়া চলাফেরা করা অভ্যাস,শাড়ি কেমন করিয়া পরিধান করিতে হয় তাহা সে জানেই না,গাঁয়ে আসিবার কারণে রেখা আজ শাড়ি পরিধান করিয়াছে,শাড়ি পরিধান করার অভ্যাস না থাকিলে যেমন হইবার কথা তেমনটি হইয়াছে, তাহা হইলে কি তোমাকে কোলে করিয়া বাকি মার্গ টুকু চলিবো?” “সে ভাগ্য কি আমার আছে?” “চলো যাওয়া যাক” রেখা টলিতে-টলিতে কোন প্রকার নিতাইবাবুর গৃহে আসিয়া পৌছাইয়া গেল,গৃহে পৌছাইয়া পিতা-মাতাকে প্রনাম করিয়া বলিলো” কেমন আছো তোমার?” “ভাল কিন্তু তুই কাকে আনিয়াছিস বাবা?” “ও হচ্ছে নিশিথ কাকুর কন্যা রেখা,অর্পণের ন্যায় রেখা অর্পণের পিতা-মাতাকে প্রনাম করিলো, “বেচে থাকো মা শত বৎসর বেচে থাকো’ কিন্তু!” “কিন্তু কি কাকাবাবু” “তুমি এখানে কেমনে থাকিবে?
চলবে।