(২৪৭) “অর্পণ” উপন্যাস
রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী
“হ্যা,এখন বেশ সুস্থ্য লাগিতেছে, এতোক্ষনে নিশ্চয় নিশি প্রভাত হইয়াছে” “হ্যা জল খাবার তৈরী হইয়া গিয়াছে, কালক্ষেপন করিলে শীতল হইয়া যাইবে তখন তুমি গলধোকরন করিতে ব্যার্থ হইবে” “আমি মুখোমন্ডল ধৌতকরণ করিয়া আসিতেছি” “তুমি তৈরী হইয়া লও আজই আমাদের কোলকাতায় ফিরিয়া যাইতে হইবে,কারন বিশ্ববিদ্যালয় হইতে কিছু প্রয়োজনিও পত্রাদি তৈরী অসম্পর্ণ রহিয়াছে, তাই আজই কোলকাতায় ফিরিয়া তাহার সুরাহা করা আব্যশক” অপরান্হে ফিরিয়া আগামীকল্য পত্রাদি ঠিকঠাক করিয়া নুতন গৃহে পিতা-মাতাকে প্রবেশ করাইয়া নিশিতে বিমানে চাপিতে হইবে” “আজ্ঞে কর্তায় ইচ্ছায় যখন কর্ম তখন আমার আর কি করিবার আছে” অপরান্হে বৃদ্ধ পিতা মাতা ও রেখাকে লইয়া গৃহত্যাগ করিয়া রেলযন্ত্রযানে চাপিয়া বসিলো চিত্তের মাঝে অনেক আশা বিলেৎ হইতে ফিরিয়া আইন পেষায় নিজেকে নিয়োজিত করিবে অসহায় জনগোষ্টিকে আইনি সহয়তা করিবে
চলিবে।