বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের উত্তরা থেকে টঙ্গী রেলগেট উড়াল সড়ক এবং টঙ্গী ফ্লাইওভারের একাংশ খুলে দেয়া হয়েছে। টঙ্গী ফ্লাইওভারের হাউজ বিল্ডিং-টঙ্গী ফায়ার সার্ভিস অংশে ঢাকামুখী দুই লেন খুলে দেয়া হয়।
২০ দশমিক পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ বিআরটি লেনের সাড়ে ৪ কিলোমিটার থাকবে উড়াল সড়কে। বাকি ১৬ কিলোমিটার বিআরটি লেন মাটির সমতলে নির্মিত হচ্ছে। মাঝে রয়েছে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ ১০ লেনের টঙ্গী সেতু। সেতু ও ফ্লাইওভার নির্মাণ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।
পুরো প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হলে প্রধানমন্ত্রী এর উদ্বোধন করবেন। রোববার (৬ নভেম্বর) সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রকল্প পরিদর্শনের পর যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। জানা গেছে, ২০ দশমিক পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ বিআরটি লেনের সাড়ে ৪ কিলোমিটার থাকবে উড়াল সড়কে। বাকি ১৬ কিলোমিটার বিআরটি লেন মাটির সমতলে নির্মিত হচ্ছে। মাঝে রয়েছে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ ১০ লেনের টঙ্গী সেতু। সেতু ও ফ্লাইওভার নির্মাণ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। বাসের জন্য বিশেষায়িত লেন তথা বিআরটি প্রকল্পটি ২০১২ সালে সরকারের অনুমোদন পায়। ২০১৬ সালে বিআরটি চালুর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে। নির্মাণ কাজের কারণে চার বছর চরম দুর্ভোগ চলছে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরা থেকে জয়দেবপুর অংশে।