(২৫০) “অর্পণ” উপন্যাস রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী তাহাদের যেন কোন প্রকার কষ্ট না হয়” “আজ্ঞে মনে থাকিবে” “চলো এবার যাওয়া যাক” অর্পণ অটোতে চাপিয়া বসিল তোমাকে তোমার পিত্রালয়ে ছাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে
বিস্তারিত...
(২৪৪) “অর্পণ” উপন্যাস রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী একেবারেই অচল,কারন শহরে আধুনিকতার ছাপ লাগিয়াছে,গোড়া হিন্দুদের গৃহে আজও ঐসব রীতি নীতি মানিয়া চলিতে হয়,যাহারা আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় অভ্যস্ত তাহারা ধর্মের রীতিনীতির তোয়াক্কা
(২৪৩) “অর্পণ” উপন্যাস রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী “কেন?এ গৃহে কি আমার জন্য এক মুঠো অন্ন কি জুঠিবেনা?” “না-না আমি তাহা বলিনাই, আমি বলিতে চাহিয়াছি যে এখানে বিদ্যুৎ,এসি পাখা বিজলীবাতি এসব
(২৪২) “অর্পণ” উপন্যাস রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী লাগে নাই, সে কিনা এই প্রখর রৌদ্রের মাঝে পদব্রজে চলিতে হইতেছে, তাহার পর কাঁধে ও হস্তে প্রয়োজনিও মালপত্র,হিট পোশাক পরিয়া চলাফেরা করা অভ্যাস,শাড়ি
(২৪১) “অর্পণ” উপন্যাস রচনাঃ- কাঞ্চন চক্রবর্তী তোমার চায়ের নিমন্ত্রন রইলো জমিয়ে আড্ডা দেয়া যাইবে,আসি তবে” বলিয়া দু’জনে রেল যন্ত্রযান হইতে নামিয়া অর্পণ বলিলো “চলো এবার যাওয়া যাক” “যাওয়া যাক